আমেরিকায় গিয়ে কে নালিশ করেছিল? বাংলাদেশ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হতে চলেছে? শেখ হাসিনা!!!!
প্রকাশিত হয়েছে : ১১:৫৮:৩৫,অপরাহ্ন ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | সংবাদটি ১১৬৪৭৮ বার পঠিত
রেজা আহমদ ফয়সল চৌধুরী
অলিরও কথা শুনে বকুল হাসে কই তাহার মত তুমি আমার কথা শুনে হাসো না তো-
ধরারও ধুলিতে যে ফাগুন আসে কই তাহার মত তুমি আমার কাছে কভু আসো নাতো——–।
কোনো এক তারা ভরা রাতে পরিস্কার ঝলমল চাদের দিকে তাকিয়ে জীবনের অতীত নিয়ে একটু ভেবে নিও, তাহলে উত্তর পেয়ে যাবে…….। নতুন বছর ২০২০ সালের শুভেচ্ছা প্রিয় ফয়সল চৌধুরী, ইতি——-।
আমার এক পুরোনো বান্ধবীর নতুন বছরের শুভেচ্ছার কার্ড । বাসার ঠিকানায় তিনি পাঠিয়েছেন। ভাগ্যিস স্ত্রীর হাতে পরে নাই। কার্ডটি খুলে বান্ধবীর কথা মনে পড়লো। বান্ধবী আমার বিশ্ব প্রেমিকা। খুবই সুন্দরী ছিলেন এক সময়, এখন অনেকটা সুরুত (আউছা) পেত্নীর মত লাগে। বয়স বাড়লে যা হয়। আমিও বান্ধবীর প্রেমে এক সময় হাবুডুবু খেয়েছি। তারপর সময়ের শ্রোতে বান্ধবী যে কোথায় হারিয়ে গেলেন আর খুজে পাইনি। ৯০ দশকের কথা। আজ ২০২০। সেদিন তিনি ফেইসবুকে খোজে পেয়েছেন আমাকে, আমার আগের মোবাইল নাম্বার এর হোয়াটসআপে ফোন দিয়ে বললেন মেয়ের বিয়ে দিবেন, বাসার ঠিকানা দরকার। অনেকদিন পর হারানো মানিক খুজে পেয়েছেন ইত্যাদি। বলেছিলাম সে দিন কি আর আছে বলো? তুমিও বুড়ি হইছো আমিও বুড্ডা হইছি। বান্ধবী বললেন না তুমি বুড্ডা হওনি এখনো সেই আগের মতই আছো———-। ঠিকানা দিলাম। বান্ধবী মেয়ের বিয়ের কার্ডের পরিবর্তে পাঠালেন ভালোবাসার কার্ড, কি রোমান্টিক গানরে বাবা। কার্ড পড়ে আমি বিস্মীত। বান্ধবী বুইরা হলেও মন তো এখনো সেই আগের মতই। বান্ধবী বদলায়নি একটুও। মনে এখনো বর্ষা মাস, এখনো কৃষ্ণ বান্ধবীকে ঈশারা করে। কার্ডটি ফেলে দিলাম, কারন এসব আর ভালো লাগেনা, প্রেম প্রেম খেলা আর কত? স্ত্রীর হাতে পড়লে আরেক জ্বালা। মা-কে নিয়ে সব দেখিয়ে দিবে। মা পরিস্কার করে বলেছেন এ বয়সে তোমার আর নারী ঘাটিত কোনো বিচার আচার করতে আমার ভালো লাগেনা। আমি বুঝি মা আমার উপর বিরক্ত। এখন তার নাতি নাতনিদের বিচার করতে চান।
সে যাক, প্রিয় পাঠক ঢাকা সিটি নির্বাচন শেষ হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ আওয়ামীলীগের ষোল কলা পূর্ণ হয়েছে। শুনেছিলাম নির্বাচনকে গ্রহনযোগ্য করার জন্য সিট ভাগাভাগি হবে, তাপস এবং তাবিথ আউয়ালই মেয়র হচ্ছেন। তারপর নির্বাচনের আগের রাতে এক মেয়র প্রধানমন্ত্রীকে পায়ে হাতে ধরে ম্যানেজ করেছেন———। সত্যি মিথ্যা জানিনা তবে ভালো একটি সোর্সের খবর ছিল এটি, ইভিএমের মাধ্যমেও ভোট জালিয়াতীর অভিযোগ পাওয়া গেছে, সেখানে সবাই সহযোগিতা করেছে। পুলিশ, র্যাব, আজিজ বাহিনী, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আনাড়ী কিছু আইটি এক্সপার্টিজও! নির্বাচন শেষে বিএনপি হরতাল ডেকেছে। আওয়ামীলীগের তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ বলেছেন বিএনপি এখন কিছু হলে বিদেশীদের কাছে নালিশ করে। বিএনপি নাকি এখন নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে। এই তথ্যমন্ত্রীর কথা শুনলে আমার ঘেন্না লাগে। মাঝে মধ্যে এমন সব আজে বাজে কথা বলেন ভদ্রলোক।
সে যাক, আজ তো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও দেশ প্রেমিক হয়েছেন, সাথে তার চামচা চামুন্ডারাও দেশ প্রেমিক হয়েছেন। সেই সাথে আমার এক যন্ত্রণাদায়ক সিলেটের কবি বন্ধু মাসুক ইবনে আনিসও। মাসুক ইবনে আনিস আমার গত লেখা পড়ে ইনবক্স করেছেন, সেখানে তিনি লিখেছেন” যে দেশে তিনি কোনো সম্ভাবনা দেখেননা সে জাতিকে তিনি শুধুই অসভ্য ভাবতে ভালোবাসেন” আমার একটি সমস্যা আছে প্রিয় পাঠক আমি একশত বছর আগের কথা মনে রাখতে পারি। আমি মুখস্ত বলে দিতে পারি কে কোথায় কোন দৃষ্টিকোণ থেকে কি বলেছিলেন। বেশীদিন তো আগের কথা নয়, আজকের যিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তিনিই তো বিএনপি যখন ক্ষতায় ছিল আমেরিকায় বলেছিলেন বাংলাদেশ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হতে চলছে। বলেননি? সেটির মাশুল আমেরিকা প্রবাসী বাঙালীরা ও সাথে আমরা যারা লন্ডনে বসবাস করি তারাও প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছিলাম। আমাদের দিকে সাধারণ ব্রিটিশরা কেমন করে যেন তাকাথো। এটি তো নিকট অতীতের কথা।
১৯৮৭/৮৮ সালের কথা কি আমার প্রিয় বন্ধু মাশুক ইবনে আনিসের মনে আছে? মনে থাকর তো কথা, এত তাড়াতাড়ি তো ভুলে যাওয়ার কথা না। তিনি তো তখন সিলেটে ছাত্র নেতা ছিলেন, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতেন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ছিল তখন। আমি কবি বন্ধু মাসুক এবং মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে অনুরোধ করতে চাই দেখেন তো স্মৃতি রোমন্থন করতে পারেন কি-না? ১৯৮৭/৮৮ সালে সম্ভবত এ রকম খবর আমি আপনি দেশবাসী, প্রায়ই পত্রিকার পাতায় পড়তাম। আওয়ামীলীগ সভানেত্রী প্রাগও মস্কো সফর করে দেশে ফিরেছেন। সিপিবির সাইফ উদ্দিন আহমেদ মানিক ও মস্কো গেছেন। আরেক নেতা ডঃ কামাল হোসেন এবং বিএনপির সহ সভাপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী লন্ডন হয়ে ওয়াশিটনে গেছেন! ব্যারিষ্টার নজমুল হুদা ও ওয়াশিংটনে রয়েছেন খালেদা জিয়ার দুত হিসেবে। এদিকে বিএনপির উপদেষ্টা একজন সাবেক বিচারপতি ওয়াশিংটন সফর শেষে সম্প্রতি ঢাকা ফিরেছেন! সেখানে তিনি মার্কিন কংগ্রেসের কয়েকজন সদস্যের সাথে বাংলাদেশ পরিস্থিতী নিয়ে আলোচনা করেছেন বলে ঢাকার পত্রপত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছে। আমার পরিস্কার মনে আছে ১৯৮৭ সালের ভয়াবহ বন্যার সময়ও আজকের আওয়ামীলীগ ও বিএনপির নেতা নেত্রীরা আমেরিকা লন্ডন মস্কো সফর করে বলেছিলেন বাংলাদেশকে কোনো সাহায্য না করতে। তাতে লাভ ছিল দুটি, এক, এরশাদ সরকারের পতন তরান্বিত করা। দুই নিজেদের সময়ে দুর্ভিক্ষের গ্লানি থেকে কিছুটা হলেও দলকে মুক্ত করা ! তৎকালীন সময়ে আমেরিকার এশিয়া প্যাসিফিক সাব কমিটি বাংলাদেশের সাহায্য অনুমোদন করতঃ। সেই সময়ে দুই দলই বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ আমেরিকায় গিয়ে বাংলাদেশের সাহায্য যাতে হ্রাস পায় সেই লবিং করতো বলে অভিযোগ ছিল। আমেরিকা তখন যদি সাহায্য বন্ধ করে দিত লন্ডন যদি সাহায্য বন্ধ করে দিত তাহলে এর প্রভাব প্যারিসেও পরতো, তখন প্যারিসে বাংলাদেশের সাহায্যদাতা কনসোটিয়ামের বৈঠক হতো। আওয়ামীলীগ বিএনপি তখন মনে করতো যেহেতু দেশ বিদেশী সাহায্য নির্ভর অতএব সাহায্য বন্ধ হলে তো এরশাদ সাহেব বেকায়দায় পড়ে যাবেন, বেকায়দায় পড়ে গেলে মানুষ কিছু মরবে তা মরুক এরশাদ তো পদত্যাগ করবে। তৎকালীন সময়ে কার একটা আর্টিক্যল আমি পড়েছিলাম নাম মনে করতে পারছিনা, তিনি লিখেছিলেন আওয়ামীলীগ নাকি চায় দেশে একটি দুর্ভিক্ষ হউক তাতে ১৯৭৪ সালে দেশে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল এবং ৬ লক্ষ আদম সন্তান বেওয়ারীশ লাশ খেতাব নিয়ে ইহলোক ত্যাগ করেছিল। বাসন্তীরা জাল পরে লজ্জা নিবারন করেছিল, সেই জাল পরার সংবাদের খেসারত দিতে হয়েছিল ২০১৯ সালে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্রিকে এক তুচ্ছ কথার কারনে ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেন সাহেবকে জেল খাটার মধ্যে দিয়ে। ১৯৮৭ সালের বন্যার সময় অনেকেই আশংকা করেছিল ১৯৭৪ থেকে আরো ভয়াবহ অবস্থা ধারন করবে। তৎকালীন সময়ের গণতন্ত্রের সংগ্রামী নেতাদের অনেকেই বিদেশী রাষ্টের কাছে চিটি এবং তারবার্তা পাঠিয়েছিলেন বন্যাদুর্গত মানুষদেরকে যাতে সাহায্য না দেয়। তাতে লাভ ছিল মানুষ যদি না খেয়ে মরে তাহলে আওয়ামীলীগের দলীয় দুর্নাম কমবে। একইভাবে ১৯৮১ সালে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকার সময় দেশে চরম দুর্ভিক্ষাবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌছেছিল তৎকালীন খাদ্যমন্ত্রী মরহুম আব্দুল মোমেন সংসদে বলেছিলেন প্রয়োজনে দেশের মাটি বিক্রি করে হলেও খাদ্য আমদানী করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ সর্বনিম্ন ১৪ কোটি টাকায় নেমে গিয়েছিল। অবশ্য রিজার্ভ কমে গিয়েছিল, কিন্তু এখানকার মত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরি হয়নি। ফিলিপিনসে ধরাও পড়েনি। আমেরিকায় ইরানী এম্বেসেডারের বাড়ী ক্রয় কেউ করেনি!!!!
প্রিয় পাঠক আজ যখন মাননীয় তথ্যমন্ত্রীর মুখে শুনি বিএনপি নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে, শুধু বিদেশীদের কাছে নালিশ করে, তখন মনে মনে বলি ধরণী দ্বিাধা হও” কি-না করেছে এই আওয়ামীলীগ? আজ দেশ প্রেমের কথা বলে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী (তখন তিনি ছিলেন বিরোধী নেত্রী) আমেরিকায় গিয়ে বলেছেন দেশ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত হতে চলছে। লন্ডনে ওয়ান ইলেভেনের সময়ও তো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হাউস অব পার্লামেন্টের অনেক সদস্যদের সাথে দেখা করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নালিশ করেছেন, করেননি? আমি তো নিজেই সাক্ষী ছিলাম পূর্ব লন্ডনের ইষ্টহাম টাউন হলে ষ্টীফেন টিমসের সাথে তিনি দেখা করেছিলেন। ষ্টিফেন তখন সম্ভবত অর্থ-মন্ত্রনালয়ের জুনিয়র মন্ত্রী ছিলেন, সেদিন তো রেহানা আপাও উপস্থিত ছিলেন। তারপর তো বৃটেনের রাষ্ট ক্ষমতায় পরিবর্তন আসে, কনজারভেটিব পার্টি সরকার গঠন করে। বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে। অতএব কথা বলার সময় আয়নায় নিজের চেহারা একবার দেখে নেওয়া উচিৎ। নিজের কুকর্মগুলি এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলেও তো মানুষ ভুলবেনা। মানুষের ঠিকই স্বরণ আছে। ইতিহাস তো মানুষ শ্রদ্ধার সাথেই স্বরন করে।
শেষ কথাঃ লেখা যখন শেষ করবো তখন মেসেঞ্জারে একটি ম্যাসেজ আসে, আমার ফোন যদি মিউটে না থাকে তাহলে একটি আওয়াজ করে, সে আওয়াজটি খুবই বিকট। আমি মেসেঞ্জার চেক করলাম। সোনিয়া তাসনিম লন্ডনে বসবাস করেন। বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। সোনিয়া আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড, মাঝে মধ্যে ইনবক্সে কথা হয়। তিনি পাঠিয়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপের বক্তব্য সেই মাননীয় গাধা মিয়া হুইপ নাম উনার আবু সাঈদ, তিনি বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইসলামের ইতিহাসে এক অনন্য ইচ্চতায় আসীন হয়েছেন! তাই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের আগে সম্মানসুচক শব্দ “হযরত” শেখ হাসিনা উচ্চারন করতে চান। তারপর তিনি বলেন হযরত শেখ হাসিনা তোমাকে অভিবাদন! এ সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিন্তু সংসদে উপস্থিত ছিলেন। কারন ইউটিউবের ফুটেজে প্রধানমন্ত্রীকে পরিস্কার করে দেখা যাচ্ছিল, আমি ভেবেছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কিছুটা হলেও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন, হুইপকে ডেকে নিয়ে গাড় ধরে বের করে দিবেন, কিন্তু না মনে হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এতে খুশী হয়েছেন। তাহলে কি আজ থেকে আমরা তাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হযরত শেখ হাসিনা নামে ডাকবো? ঐ গাধা মিয়া হুইপ আশা করি এটি পরিস্কার করবেন। অন্যদিকে সিটি নির্বাচনের পর পর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেছেন সিটি নির্বাচনের মত নির্বাচন ১০০ বছরের মধ্যে হয়নি। হায় আল্লাহ হে পরওয়ারদিগার তুমি এই আওয়ামী পাগলদের হাত থেকে জাতীকে রক্ষা করো, নতুবা তুমি তোমার গয়বী তরফ থেকে এদেরকে কিছুদিনের জন্য হলেও পাবনার হেমায়েতপুরে চেইন দিয়ে বেধে রাখার ব্যবস্থা করো। তাতে দেশ বাচবে আমরা বাচবো বাচবে আওয়ামীলীগ, নতুবা তারা পাগল হবে, সাথে দেশের জনগনও পাগল হয়ে যাবে। কারন বেশী দিন ধরে ক্ষমতায় থাকলে যা হয়। সিটি নির্বাচনে তো আওয়ামলীগের দলীয় লোকরা এমনকি দলীয় সমর্থকরা পর্যন্ত যায়নি। মাহবুবুল আলম হানিফ সাহেব সহ আওয়ামী নেতারা কি বুঝতে পারছেন ভোটের এবং এই যে নুরুল হুদার নির্বাচন কমিশন নিয়ে মানুষের কোনো মাথা ব্যাথা নেই। কারন মানুষ এমনকি আওয়ামী সমর্থকরাও ভোটের ব্যপারে নির্বাচনের ব্যপারে হযরত শেখ হাসিনার সরকারের উপর অতিষ্ট।
লেখক সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি বাংলা স্টেটমেন্ট ডট কম
সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক চ্যানেল আই ইউরোপ
সাবেক সভাপতি ইউকে বাংলা প্রেস ক্লাব
লন্ডন ৫/০২/২০২০ ইংরেজী বুধবার