“বিশ্বনাথে বিএনপি নেতৃবৃন্দকে হয়রানির লক্ষে পুলিশী মামলায় যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা সামসু মিয়ার নিন্দা”
প্রকাশিত হয়েছে : ৫:৩৯:২৪,অপরাহ্ন ০৪ নভেম্বর ২০২০ | সংবাদটি ৯৪৭ বার পঠিত
আব্দুল হামিদ খান সুমেদ:-দীর্ঘ ১৭বছর পর অনুষ্টিত বিশ্বনাথ উপজেলার ৮নং দশঘর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান এমাদ উদ্দিন খান কে ১ম এবং বিশ্বনাথ উপজেলা ও এর ভিবিন্ন ইউনিয়নের বিএনপি যুবদল,স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদলের ৩৫জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে ১৫০ জন অজ্ঞাতনামা দিয়ে বর্তমান সরকারের পুলিশ কর্তৃক মিথ্যা মামলায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা সামসু মিয়া ।
বিশ্বনাথ উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী ফোরাম ইউকের সভাপতি ও ব্রাডফোর্ড ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি,বিএনপি নেতা সামসু মিয়া এক প্রতিবাদ বার্তায় এরকম হয়রানি মূলক মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করার দাবী জানিয়ে বলেন,বর্তমান সরকার এমনিতেই ভোট কারচুপির মাধ্যমে ক্ষমতায় এর পরেও বিএনপি বাংলাদেশের সব চেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে এখনো আপামর জনগণের হৃদয়ে।যার বাস্তবতায় গত ২৯ তারিখ বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া,সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং সাবেক সংসদ সদস্য নিখোঁজ বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এম ইলিয়াস আলীর সহধর্মীনি তাহসিনা রুশদীর লুনার মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকে দশঘর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এমাদ উদ্দিন খানকে সরকারি দলের শত বাধা বিপত্তির মধ্যে দশঘর ইউনিয়নবাসী চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে।কিন্তু নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে সরকারী দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার লক্ষে পুলিশ বাহিনীর সহযোগিতায় সরকার দলের নেতাকর্মীরা একটি কেন্দ্রের ভোট বাক্স ছিনিয়ে নেয়ার প্রাক্কালে সাধারণ জনগণ প্রতিবাদী হয়ে তা রক্ষা করে,তাই সরকার দলের প্রার্থীর পরাজয়ে প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে পুলিশকে দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে।আমরা এই মামলায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলছি বিশ্বনাথ হচ্ছে এম ইলিয়াস আলীর জন্মস্থান এখানকার প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ বিএনপির সমর্থন করে তাই ইলিয়াস আলীকে ফিরে পেতে যেমন বিশ্বনাথের মানুষ বদ্ধ পরিকর তেমনি বিএনপি নেতৃবৃন্দের উপর যেকোনো মিথ্যা হামলা-মামলা রুখতে সর্বদা প্রস্তুত ।